আরব সাগরে সৃষ্ট গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ‘ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়’ অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি ভারতীয় উপকূলের কাছাকাছি থাকলেও শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান বা ওমানে আঘাত হানতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ঘূর্ণিঝড় মোখায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে ১২০ টন ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এর মধ্যে রয়েছে—শুকনো খাবার, তাঁবু, ওষুধ, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট
কক্সবাজারের মহেশখালীতে গ্যাসের দুটি ভাসমান টার্মিনাল (এফএসআরইউ) রয়েছে। এখান থেকে চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় গ্যাস সরবরাহ করা হয়। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানার আগের দিন জাহাজে থাকা ভাসমান এই টার্মিনাল দুটি গভীর সমুদ্রে নিরাপদ জায়গায় সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে একটি নিরাপদ জায়গায় সরানো গেলেও, সিস্টেম জটিলত
ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ও কক্সবাজারের পর মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে গত ১৪ মে। সে হিসাবে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির হিসাব প্রকাশে বেশ দেরি করল সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যাহত হওয়া এবং তথ্যের ওপর সামরিক সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণেই এই বিলম্ব বলে ধারণা করা হচ্ছে।